'আরুন অসসিলেটর' তৈরি করেন তুষার চান্ডে, যিনি 'তুষকারোরা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট' এর প্রধানদের মধ্যে একজন। এই অসসিলেটরের ভিত্তি হল 'আরুন নির্দেশক', কিন্তু এটা অপেক্ষাকৃত কম সংকেত প্রদান করে; তাই, উভয় নির্দেশক একসাথে ব্যবহার করাই উত্তম।
সূত্র
আরুন অসসিলেটর (আরুন নির্দেশক থেকে) = বিয়ারিস ইন্ডিকেটর - বুলিশ ইন্ডিকেটর
লেনদেনের ক্ষেত্রে ব্যবহার
আরুন অসসিলেটরের সংকেতসমূহ আরুন নির্দেশকের সংকেতসমূহের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। তাই মার্কেটে সিদ্ধান্ত গ্রহণের চেয়ে ফিল্টার করার জন্য এটা ব্যবহার করা উত্তম।
আরুন অসসিলেটরের প্রধান মানগুলো পাওয়া যায় জিরো লাইন অতিক্রম করার সময় এবং ট্রেন্ড মুভমেটের মধ্যে নির্দেশক যখন এক্সট্রিমে পৌছায়।
আরুন অসসিলেটর ৫০ এর উপরে থাকলে শক্তিশালী বুলিশ প্রবণতাকে নির্দেশ করে।
এছাড়াও, নিম্নবর্ণিত বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখতে হবে:
- মূল্যের দিক নির্ণয় করে লেনদেন শুরু করতে হবে (এক্ষেত্রে ক্রয়াদেশের প্রভাব থাকবে);
- ট্রেন্ড-ফলোয়িং ট্রেডিং কৌশল ও পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিত।
আরুন অসসিলেটর -৫০ এর নিচে থাকলে শক্তিশালী বিয়ারিশ প্রবণতাকে নির্দেশ করে।
এছাড়াও, নিম্নবর্ণিত বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখতে হবে:
- মূল্যের দিক নির্ণয় করে লেনদেন শুরু করতে হবে (এক্ষেত্রে বিক্রয়াদেশের প্রভাব থাকবে);
- ট্রেন্ড-ফলোয়িং ট্রেডিং কৌশল ও পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিত।
আরুন অসসিলেটর ৫০ এর উপরে এবং -৫০ এর নিচে একটি শক্তিশালী নতুন প্রবণতাকে নির্দেশ করে। এক্ষেত্রে কাউন্টার-ট্রেন্ড বা ফ্লাট মার্কেট পদ্ধতি অনুপযুক্ত।
অসসিলেটরটি ব্যবহার করার আরেকটি বিকল্প হল জিরো লাইনের ব্রেকআউটের দিকে ট্রেডিং করা:
- নির্দেশক জিরো লাইনকে অতিক্রম করে উপরে উঠলে মূল্যের উচ্চ প্রবণতা চলমান থাকার সম্ভাবনাকে নির্দেশ করে;
- নির্দেশক জিরো লাইনকে অতিক্রম করে নিচে নামলে মূল্যের নিম্ন প্রবণতা চলমান থাকার সম্ভাবনাকে নির্দশ করে।
ইন্সটাফরেক্স আরুন পরিমিতি
Aroon_Period = 10
Filter = 50